দোলযাত্রা ( দোল পূর্ণিমা ) আসার ঠিক পাঁচ দিন আগে, শুক্লা একাদশী দিনে কুশমণ্ডি পাল পারায় (ধামুয়া) নাগরাজ বাসুকীর ভগিনী ও ঋষি জগৎকারু বা জরৎকারুর পত্নী। মনসা বিষহরি (বিষনাশকারিণী), জগৎগৌরী, নিত্যা (চিরন্তনী) ও পদ্মাবতী শ্রী শ্রী মা মনসা দেবীর আবির্ভাব হয়। লোক মুখে শোনা যায় বহুদিন আগেই নাকি মা মনসা দেবী আবির্ভাব হতে চেয়েছিলেন, কিন্তু মা মনসাকে পূজার আসনে বসার দেরি করায়, বিধারতার অসীম ক্ষমতায় শুভ দিনে মা নিজেই আমাদের মাঝে উপস্থিত হলেন।
দিনটি ছিল শিনিবার (৫ ই চৈত্র ১৪২২), JCP দিয়ে মাটি খনন করা হচ্ছিল ধামুয়া পুকুর (Dhamuya) পারে, কিন্তু বিধার অসীম ক্ষমতায় JCB আগায় উঠে এল মা মনসা দেবী মূর্তি। সঙ্গে সঙ্গে হাজার হাজার মানুষ মা কে দেখার জন্য ভির জমাতে শুরু করলো। শুরু হল জাকজমক ভাবে মা মনসা দেবীর পূজা।
লোকর মুখে মুখে শুধু মা মনসার কথা। কুশমণ্ডি থানা অর্থাৎ লোকাল থানার পুলিশ মা মনসা দেবীকে থানায় সুরক্ষিত রাখার জন্য উপস্থিত হন , কিন্তু মা মনসার ভক্ত বৃন্দের অনুরধে সেখানেই স্থাপন করা হয় মা মনসাকে।
দিনটি ছিল শিনিবার (৫ ই চৈত্র ১৪২২), JCP দিয়ে মাটি খনন করা হচ্ছিল ধামুয়া পুকুর (Dhamuya) পারে, কিন্তু বিধার অসীম ক্ষমতায় JCB আগায় উঠে এল মা মনসা দেবী মূর্তি। সঙ্গে সঙ্গে হাজার হাজার মানুষ মা কে দেখার জন্য ভির জমাতে শুরু করলো। শুরু হল জাকজমক ভাবে মা মনসা দেবীর পূজা।
লোকর মুখে মুখে শুধু মা মনসার কথা। কুশমণ্ডি থানা অর্থাৎ লোকাল থানার পুলিশ মা মনসা দেবীকে থানায় সুরক্ষিত রাখার জন্য উপস্থিত হন , কিন্তু মা মনসার ভক্ত বৃন্দের অনুরধে সেখানেই স্থাপন করা হয় মা মনসাকে।
মা মনসা দেবীকে কিভাবে সন্তুষ্ট করা যায় জানতে এখানে ক্লিক করুন।
0 Comments