Happy Holi ,
সকল কম্পিউটার জগৎ পাঠক বন্ধুদের জানাই হোলির রঙ্গিন শুভেচ্ছা ও ভালবাশা । আজ মহা দোলযাত্রা এটি একটি হিন্দু বৈষ্ণব উৎসব । প্রতিবছর ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে দোলযাত্রা অনুষ্ঠিত হয় । এই উৎসবের অপর নাম বসন্তোৎসব । বিশেষ করে বহির্বঙ্গে পালিত হোলি উৎসবটির সঙ্গে দোলযাত্রা উৎসবটি সম্পর্কযুক্ত ।
পরিশেষে আপনার ও আপনার প্রিজনের দোল উৎসব সবার ভালো কাটুক ।এই কামনাই করি। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। ধন্যবাদ
সকল কম্পিউটার জগৎ পাঠক বন্ধুদের জানাই হোলির রঙ্গিন শুভেচ্ছা ও ভালবাশা । আজ মহা দোলযাত্রা এটি একটি হিন্দু বৈষ্ণব উৎসব । প্রতিবছর ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে দোলযাত্রা অনুষ্ঠিত হয় । এই উৎসবের অপর নাম বসন্তোৎসব । বিশেষ করে বহির্বঙ্গে পালিত হোলি উৎসবটির সঙ্গে দোলযাত্রা উৎসবটি সম্পর্কযুক্ত ।
এটিও পড়ুন - মনোরমা ইয়ারবুক ২০১৫ পড়ুন বিশ্বকে জানুন !
হোলি উৎসব কি এবং কেন ?
বৈষ্ণব বিশ্বাস অনুযায়ী, ফাল্গুনী পূর্ণিমা বা দোলপূর্ণিমার দিন বৃন্দাবনে
শ্রীকৃষ্ণ আবির ও গুলাল নিয়ে রাধিকা ও অন্যান্য গোপীগণের সহিত রং খেলায়
মেতেছিলেন। সেই ঘটনা থেকেই দোল খেলার উৎপত্তি হয়। দোলযাত্রার দিন সকালে
তাই রাধা ও কৃষ্ণের বিগ্রহ আবির ও গুলালে স্নাত করে দোলায় চড়িয়ে
কীর্তনগান সহকারে শোভাযাত্রায় বের করা হয়। এরপর ভক্তেরা আবির ও গুলাল
নিয়ে পরস্পর রং খেলেন। দোল উৎসবের অনুষঙ্গে ফাল্গুনী পূর্ণিমাকে
দোলপূর্ণিমা বলা হয়। আবার এই পূর্ণিমা তিথিতেই চৈতন্য মহাপ্রভুর জন্ম বলে
একে গৌরপূর্ণিমা নামেও অভিহিত করা হয়।
দোলযাত্রা উৎসবের একটি ধর্মনিরপেক্ষ দিকও রয়েছে। এই দিন সকাল থেকেই নারীপুরুষ নির্বিশেষে আবির, গুলাল ও বিভিন্ন প্রকার রং নিয়ে খেলায় মত্ত হয়। শান্তিনিকেতনে বিশেষ নৃত্যগীতের মাধ্যমে বসন্তোৎসব পালনের রীতি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সময়কাল থেকেই চলে আসছে। দোলের পূর্বদিন খড়, কাঠ, বাঁশ ইত্যাদি জ্বালিয়ে এক বিশেষ বহ্ন্যুৎসবের আয়োজন করা হয়। এই বহ্ন্যুৎসব হোলিকাদহন বা নেড়াপোড়া নামে পরিচিত। উত্তর ভারতে হোলি উৎসবটি বাংলার দোলযাত্রার পরদিন পালিত হয়।
তথ্যসূত্র - wikipedia
বাংলায় কম্পিউটার বিষয়ক সর্বাধিক পঠিত http://www.computerjajot.com সাইটি ভিজিট করতে এখানে ক্লিক করুন ।দোলযাত্রা উৎসবের একটি ধর্মনিরপেক্ষ দিকও রয়েছে। এই দিন সকাল থেকেই নারীপুরুষ নির্বিশেষে আবির, গুলাল ও বিভিন্ন প্রকার রং নিয়ে খেলায় মত্ত হয়। শান্তিনিকেতনে বিশেষ নৃত্যগীতের মাধ্যমে বসন্তোৎসব পালনের রীতি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সময়কাল থেকেই চলে আসছে। দোলের পূর্বদিন খড়, কাঠ, বাঁশ ইত্যাদি জ্বালিয়ে এক বিশেষ বহ্ন্যুৎসবের আয়োজন করা হয়। এই বহ্ন্যুৎসব হোলিকাদহন বা নেড়াপোড়া নামে পরিচিত। উত্তর ভারতে হোলি উৎসবটি বাংলার দোলযাত্রার পরদিন পালিত হয়।
তথ্যসূত্র - wikipedia
পরিশেষে আপনার ও আপনার প্রিজনের দোল উৎসব সবার ভালো কাটুক ।এই কামনাই করি। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। ধন্যবাদ
0 Comments